[ ওমা – ভুঁড়ি নিয়ে গেলাম মা – ওমা – মা-মা-মা ]
দয়া ক’রে দয়াময়ী ফাঁসিয়ে দে এই ভুঁড়ি
এ ভুঁড়ি তো নয় ভূধর যেন উদর প্রদেশ জুড়ি॥
ক্রমেই ভুঁড়ির পরিধি মা যাচ্ছে ছেড়ে দেহের সীমা
আমার হাত পা রইল বাঙালি ওমা পেট হল ভোজপুরী॥
উপুড় হতে নারি মাগো সর্বদা চিৎপাৎ
ভয় লাগে কাৎ হলেই বুঝি হব কুপোকাৎ
শালীরা কয় হায় রে বিধি রোলার বিয়ে করলেন দিদি
গুঁড়ি ভেবে ঠেস দেয় কেউ কেউ দেয় সুড়সুড়ি॥
(আর) ভুঁড়ি চলে আগে আগে আমি চলি পিছে
কুমড়ো গড়ান গড়িয়ে পড়ি নামতে সিঁড়ির নীচে।
পেট কি ক্রমে ফুলে ফেঁপে উঠবে মাগো মাথা ছেপে
(ওগো) কেউ নাদা কয় কেউ গম্বুজ (বলে) কেউবা গোবর ঝুড়ি।
গাড়িতে মা যেই উঠেছি ভুঁড়ি লাগায় লম্ফ
ভুমিকম্পের চেয়েও ভীষণ আমার ভুঁড়ি কম্প।
সার্ট ক্রমে পেটে এঁটে গেঞ্জি হয়ে গেল সেঁটে
দে ভুঁড়ির ময়দা ফেটে হাত পা গুলো ছুড়ি
হালকা হয়ে মনের সুখে হাত পা গুলো ছুড়ি
এই ভুঁড়ির ময়দা ফেটে দে
ফায়দা কি আর এই ভুঁড়িতে ময়দা ফেটে দে
হালকা হয়ে মনের সুখে ওমা, হাত-পাগুলো ছুড়ি॥